সারওয়ার খান
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম-প্রেক্ষাপট :
গত ২৩ শে নভেম্বর ২০২২, পাকিস্তানের বিদায়ী সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়া এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, “পূর্ব পাকিস্তান (বাংলাদেশ) হাতছাড়া হওয়ার পেছনে সামরিক নয়, রাজনৈতিক ব্যার্থতা ছিল”। উক্ত বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে এত বছর পরেও বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের বিষয়ে সে দেশের সামরিক কর্মকর্তাদের দৃষ্টি ভঙ্গির যে কোন পরিবর্তন হয় নাই, এ তারই প্রমান।
১৯৪০ ইং সালের ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ এর দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পৃথক মুসলিম রাষ্ট্রের আন্দোলন ১৯৪৭ সালে পুর্নতা লাভ করে। বৃটিশ ভারতীয় উপমহাদেশ হিন্দু প্রধান ইন্ডিয়া ও মুসলিম প্রধান পাকিস্তানে বিভক্ত হয়। মুসলিম প্রধান পুর্ববাংলা পুর্ব পাকিস্তান হিসাবে পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে একিভুত হয়ে পাকিস্তান গঠিত হয়। যদিওবা, পুর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক ও কৃষ্টিগত পার্থক্য ছিল বিশাল। পরবর্তীতে, পশ্চিম পাকিস্তানের শাসক গোষ্ঠীর অব্যাহত বৈষম্য, শোষন ও বঞ্চনার প্রতিবাদী প্রকাশ ১৯৭০ এর ডিসেম্বরের সাধারন নির্বাচনের ফলাফল।
১৯৪৮ সালে তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে ঘোষনা করেন, “উর্দু হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা”। যদিওবা সে সময় পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৫৬ ভাগ ছিল বাংলা ভাষা ভাষি মানুষ।
সিভিল সোসাইটি ও ছাত্র জনতার তীব্র প্রতিবাদ ও আন্দোলনের সময় ১৯৫২ এর ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বাংলা ভাষার দাবীর মিছিলে পুলিশের গুলিতে বেশ কয়েকজন ছাত্র জনতার নিহতের মধ্যে দিয়ে আন্দোলন নতুন মাত্রা লাভ করে।
১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল ইস্কান্দর মির্জা ও তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আইউব খান অক্টোবরের ৭ তারিখে সামরিক আইন জারী করে সকল রাজনৈতিক কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করেন।
পরবর্তীতে ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবী নামা উপস্থাপন ও ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী ছাত্র জনতার আন্দোলন চুড়ান্ত রুপ লাভ করে। ফলশ্রুতিতে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে বিপুল সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ ৩১৩ আসনের মধ্যে পুর্ব পাকিস্তানের জন্য নির্ধারিত ১৬৯ টি আসনের মধ্যে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে সরকার গঠনের দাবীদার হয়ে উঠে।
১৯৭০ সালের সাধারন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ে বিস্ময়ের ঘোর কাটতে না কাটতেই ক্ষমতা হস্তান্তর না করার পাঁয়তারা করতে থাকে পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। ২০ ডিসেম্বর জুলফিকার আলী ভুট্টো লাহোরে এক জনসভায় ঘোষনা দেন, “পাকিস্তান পিপলস পার্টি জাতীয় পরিষদে বিরোধী দলীয় আসনে বসতে রাজি নয়”। চতুর সামরিক জান্তা ভুট্টোর এ বক্তব্যকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার চক্রান্তে কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ভুট্টোর এ ঘোষনাকে দেশের জন্য এক বিরাট রাজনৈতিক সংকট হিসাবে তারা প্রচার করে এবং এ সংকটের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র করে।
পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জানুয়ারির ১২-১৩ তারিখে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে বৈঠক শেষে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে ফিরে যান এবং ১৭ জানুয়ারি হাঁস শিকারের নামে ভুট্টোর লারকানার বাড়িতে গিয়ে এক ষড়যন্ত্রমূলক গোপন বৈঠকে বসেন। সে বৈঠকে ভুট্টো ছাড়াও পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আব্দুল হামিদ খান ও প্রেসিডেন্টের প্রিন্সিপাল ষ্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল পীরজাদাও উপস্থিত ছিলেন। লারকানার সেই গোপন বৈঠকেই চুড়ান্ত হয়ে যায় আওয়ামী লীগের কাছে সামরিক সরকার কখনো ক্ষমতা হস্তান্তর করবে না। সে মোতাবেক ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে রাওয়ালপিন্ডির পাকিস্তান সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে সামরিক জান্তাদের এক গুরুত্বপুর্ন বৈঠক বসে। বৈঠকে সেনাপ্রধান সহ অন্যান্য সকল গুরুত্বপুর্ন জেনারেলরা উপস্থিত ছিলেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল টিক্কা খান ও পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার উপপ্রধান এস এ রিজভিও সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামরিক শক্তি প্রয়োগ করা হবে, যা আমরা ২৫ শে মার্চ কালরাতে “অপারেশন সার্চলাইট” নামে বাস্তবায়ন হতে দেখেছি।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ কালরাতে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করার পর হানাদার বাহিনীর নৃশংসতা শুরু হলে রাজনৈতিক নেতারা যখন দিশেহারা, ঠিক সে সময়ে পাকিস্তানিদের হামলার জবাবে সর্বপ্রথম সশস্ত্র বিদ্রোহ ঘোষনা করেন ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের পাঁচটি ইউনিট, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস, পুলিশ, আনসার, সেনা ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় সর্বস্তরের মুক্তিপাগল হাজার হাজার কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, যুবক। মুক্তি সংগ্রাম রুপ ধারন করে সশস্ত্র সংগ্রামে।
পরবর্তীতে ১৭ ই এপ্রিল প্রবাসী মুজিব নগর সরকার গঠিত হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রেসিডেন্ট (তখন পাকিস্তানিদের হাতে বন্দী), সৈয়দ নজরুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট, তাজুদ্দিন আহমেদকে প্রধানমন্ত্রী ও মুহাম্মদ আতাউল গনী ওসমানীকে কমান্ডার ইন চীফ অব বাংলাদেশ ফোর্সেস মনোনীত করা হয়। সারা দেশকে ১১ টি সেক্টরে ভাগ করে দীর্ঘ আট মাস সুপরিকল্পিত ভাবে সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ করার পর ১৯৭১ এর ২১ শে নভেম্বর চুড়ান্ত ভাবে পাকিস্তান বাহিনীর উপর ত্রিমুখী আক্রমন শুরু করা হয়। পরবর্তীতে ডিসেম্বর ৩ তারিখে ভারতীয় বাহিনী যা মিত্র বাহিনী নামেও পরিচিত, এগিয়ে এসে সম্মিলিত ভাবে চুড়ান্ত আক্রমন শুরু করে এবং ১৬ ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পনের মধ্য দিয়ে সুচিত হয় মহা বিজয়। যার ফলস্বরূপ পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা করে নেয় লাল সবুজ পতাকার বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র।
একজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিচারন :
ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শফিকুর রহমান, একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা।
২৫ শে মার্চ ১৯৭১ পরবর্তী দীর্ঘ নয় মাস জীবন বাজি রেখে পশ্চিমবঙ্গের বালুঘাট ও তৎসংলগ্ন সীমান্তবর্তী এলাকায় মিত্র বাহিনীকে যেমন কারিগরী পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করেছেন, তেমনি মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধি হয়ে সীমান্ত সংলগ্ন রিফিউজি ক্যাম্প গুলোতে তদারকির কাজও সামলিয়েছেন।
১৯৪৩ ইং সালের ২৬ শে ফেব্রুয়ারি সিলেট শহরে তার জন্ম ও বেড়ে উঠা। পিতা ছিলেন আসাম গভর্মেন্টের সরকারি চাকুরে। সেই সুবাদে অস্থায়ী নিবাস ছিল শিলং। শফিকুর রহমানের ছোটবেলা কেটেছে সিলেট ও শিলং এর মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে।
১৯৫০ এ পরিবারের সাথে ঢাকায় এসে ঠিকানা হলো আজিমপুর সরকারি কলোনীতে। ওয়েষ্ট এন্ড হাই স্কুল থেকে ১৯৫৭ সালে মেট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৫৯ সালে আইএসসি পাশ করে ভর্তি হলেন তৎকালীন ঢাকা আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। ১৯৬৩ ইং তে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক পাশ করে সিদ্দিরগঞ্জ পাওয়ার হাউজ ও পরবর্তীতে ইষ্ট পাকিস্তান ওয়াপদা তে কিছুকাল চাকুরী করেন। ১৯৬৪ সালে এসিষ্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মেকানিকাল হিসাবে সড়ক ও জনপথ বিভাগে যোগদান করেন। ১৯৬৭ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে চার মাসের কোর্স করেন হেভী মেসিনারিজ পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষন বিষয়ে। ফিরে এসে যোগদান করেন সড়ক ও জনপথ এর সান্তাহার কারখানা বিভাগে।
২৫ শে মার্চ এর কালরাত্রিতে পাক বাহিনীর হত্যাযজ্ঞে ঢাকায় অবস্থানরত পরিবারের সদস্যরাও ক্ষতির স্বীকার হয়েছেন এমন ধারনার বশবর্তী হয়ে মানসিক ভাবে বিচলিত হয়ে পড়েন। যা পরবর্তী নয় মাস এক অস্হিরতা তাকে তাড়া করে ফিরে। নওগাঁ এর তৎকালীন আওয়ামী লীগ এর নেতা জনাব আব্দুল জলীল (পরে আওয়ামী লীগ এর সাধারন সম্পাদক) এর পরামর্শ ক্রমে শান্তাহার এর স্থানীয় নেতা কছিম উদ্দিনের প্রত্যক্ষ সহায়তায় এবং জনাব শফিকুর রহমানের লজিষ্টিক সাপোর্টে নওগাঁ এর আক্কেলপুর থানার মালখানা থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করা হয় নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। সেই সময়ে শান্তাহার ছিল বিহারীদের শহর। গুটিকয়েক বাঙালি ছিলেন শংকা ও অনিশ্চয়তার মাঝে। এরি মধ্যে পাক বাহিনীর অগ্রবর্তী দল সান্তাহার অভিমুখে এগিয়ে আসবার খবরে জনাব শফিকুর রহমান তার কয়েকজন সহকর্মী সহ ১৮ ই এপ্রিল ১৯৭১ হিলি সীমান্ত বন্দর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বালুঘাট চলে গেলেন। তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের এম এল এ এর সহাযতায় গঙ্গারামপুরে তাদের অস্থায়ী কার্যালয় স্থাপন করা হয়।
জনাব এমদাদ আলী ছিলেন তৎকালীন মুজিব নগর অস্থায়ী সরকারের চীফ ইঞ্জিনিয়ার। তার দিক নির্দেশনা ও পরামর্শে ইন্ডিয়ান আর্মী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ অপারেশনে জনাব শফিকুর রহমানের সরেজমিন বাস্তব পরামর্শ উল্লেখযোগ্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে। কলকাতার ৮ নং থিয়েটার রোডে মুক্তি যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জনাব এম এ জি ওসমানী সাহেবের অস্থায়ী অফিস ছিল। পরামর্শের জন্য বেশ কয়েকবারই তার যাওয়া হয়েছিল সেখানে। হিন্দু প্রধান বালুঘাটের একমাত্র মসজিদে খণ্ডকালীন ইমামতিও করেছেন। চাপকলের পানি সংগ্রহ করে, নিজে রান্না করে দৈনন্দিন জীবনের কার্যক্রম চালিয়েছেন।
পাক হানাদার বাহিনীর তান্ডবের প্রথম কয়েক মাসেই বিপুল সংখ্যাক সাধারন মানুষ, বিশেষ করে শিশু বৃদ্ধ নারী পুরুষ, ভারতীয় সীমান্ত সংলগ্ন আসাম ও কলকাতায় রিফিউজি হিসাবে আশ্রয় নেয়। এক হিসাবে প্রায় দশ মিলিয়ন মানুষ তৎকালীন সময়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহন করে। তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধি ঐ পরিস্থিতিকে “মানবিক বিপর্যয়” হিসাবে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেন। বালুঘাট সংলগ্ন রিফিউজি ক্যাম্প গুলোতে ভারতীয় বিভিন্ন ভলান্টিয়ারি সংস্থা যে সকল সাহায্য বিতরন করেছে তার কিছুটা তদারকি ও সমন্বয় করার দ্বায়িত্ব ছিল জনাব শফিকুর রহমানের উপর।
দীর্ঘ নয় মাসের অনিশ্চয়তা ও সীমাহীন কষ্টের পর ১৯৭২ সালের ১ লা জানুয়ারী শান্তাহার ফিরে এসে বগুড়ার ডিসি’র মাধ্যমে পুনরায় কাজে যোগদান করেন। শান্তাহার কারখানায় তখন ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি ইউনিট অবস্থান করছিল। তাদের কাছ থেকে দ্বায়িত্ব বুজে নিয়ে কারখানা পুনর্গঠনে মননিবেশ করলেন। পরবর্তীতে ১৯৭২ এর এপ্রিলে বদলী হয়ে চট্টগ্রামে নির্বাহী প্রকৌশলী মেকানিকাল এর দায়িত্ব গ্রহন করেন। ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে, জনাব শফিকুর রহমানের মুক্তিযোদ্ধার সনদ স্বীকৃতি প্রদেয় গ্যাজেট নোটিফিকেশন জারী হয়।
জনাব শফিকুর রহমান ও মিসেস জাকিয়া সুলতানা শিরীন ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। দুই কন্যা ও এক পুত্রের গর্বিত জনক জননী। পুত্র ও কন্যাদ্বয় সকলেই স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। ২০০১ সালে সরকারী চাকুরী থেকে পুর্ন অবসরে যাওয়ার বেশ কিছু কাল পর স্বপরিবারে চলে এলেন আমেরিকায়। বর্তমানে শফিকুর রহমান দ্বম্পতি হিলিয়ার্ড ওহাইও এর স্থায়ী বাসিন্দা। কন্যাদ্বয়, নাতি নাতনী পরিবেষ্টিত সুখী অবসর সময় পার করছেন।
তথ্যসুত্র :
1| Wikipedia : Bangladesh Liberation War.
2| EFSAS (European Foundation For South Asian Studies) : 1971 Liberation War, birth of Bangladesh and comparison with present day Pakistan.
৩। মুক্তিযুদ্ধে সাফল্যের পথ ধরেই এসেছে সশস্ত্র বাহিনী দিবস-কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব:)।
৪। বাংলাদেশের অভ্যুদয় নিয়ে পাকিস্তানি সামরিক কর্মকর্তাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন
হয়নি-এ কে এম শামসুদ্দিন।
আপনার মতামত লিখুন :