ক্লিভল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রথম “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” প্যারেডে অংশগ্রহন


ওহাইও সংবাদ প্রকাশের সময় : আগস্ট ২৯, ২০২৩, ৯:১৯ অপরাহ্ণ /
ক্লিভল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রথম “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” প্যারেডে অংশগ্রহন

ওহাইও সংবাদ : ক্লিভল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটির এই প্রথম”ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” প্যারেডে অংশগ্রহন করে। গত ২৭ আগষ্ট (রবিবার) ক্লিভল্যান্ড “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” একটি সংস্কৃতিক ও আন্তর্জাতিক মেলা যা রকফেলার পার্কের ক্লিভল্যান্ড কালচারাল গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রিয় জন্মভূমির লাল-সবুজ পতাকা আর দেশীয় পোষাকে এই প্রথম বারের মতো বাংলাদেশের ঐতিহ্য তুলে ধরতে নর্থইস্ট ওহাইওর বাংলাদেশী কমিউনিটির “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” প্যারেডে বিশে^র ৫০ টি দেশের সাথে অংশগ্রহন করে।


প্যারেডের থিম ছিল বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের ঐতিহ্য। প্যারেডের অংশ গ্রহনকারীরা বাংলাদেশের পতাকা, দেশি লাল সবুজ পোষাক, ছেলেরা পাঞ্জাবী, মেয়েরা শাড়ী পড়ে অংশগ্রহন করে।

“ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে”ওহাইওতে বসবাসকারীদের সব চেয়ে বড় সংস্কৃতিক মিলন মেলা। বাংলাদেশের সংস্কৃতি ঐতিহ্য নর্থইস্ট ওহাইও ও অনন্যা দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরা হয়। “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। এছাড়া খাবার, সঙ্গীত এবং নাচে ভরপুর ছিল দিনটি। আমাদের প্রিয় জন্মভূমির ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি প্যারেডে তুলে ধরার জন্য নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা অংশ গ্রহন করে। প্যারেডে অংশগ্রহণকারী সবার জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা ছিল।


ক্লিভল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটির পক্ষে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে তারিক ইসলাম। তিনি তার ফেসবুকে পোষ্ট করেন “এই বছর প্রথমবারের মতো “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” প্যারেডে অংশগ্রহণ করতে পেরে আমরা গর্বিত! সারা বিশ্বের অন্যান্য সম্প্রদায়ের সাথে আমাদের বাংলাদেশী সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য উদযাপন করা একটি আশ্চর্যজনক অভিজ্ঞতা ছিল। আমরা আমাদের পতাকা উচুঁ করে গর্ব করে আমাদের দেশাত্মবোধক গান গেয়েছি।” এটা আমাদের বড় পাওয়া।


অপরদিকে ক্লিভল্যান্ড নিবাসী শায়লা চৌধুরী তার ফেসবুকে পোষ্ট করেন “নিজের দেশকে বিদেশের মাটিতে তুলে ধরবার যে কোন প্রচেষ্টা কে আমরা সবসময় স্বাগত জানাই। ক্লিভল্যান্ড এ এবার আমরা প্রথমবার “ওয়ান ওয়ার্ল্ড ডে” এ অংশগ্রহন করতে পেরে আমরা গর্বিত। এক সাথে তিনি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এই পুরা অনুষ্ঠানের মুল আয়োজক তারিক ইসলামকে।”